নিজস্ব প্রতিবেদক : মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের চলতি পুঁজির ঘাটতি লাঘবকল্পে এবং উৎসে কর হার যৌক্তিকীকরণের লক্ষ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসহ কতিপয় পণ্যের আয়কর কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টা থেকে আগামী অর্থবছরের বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
প্রস্তাবিত বাজেটে বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য যেমন-চাল, আটা, আলু, পেঁয়াজ, রসুন ইত্যাদি স্থানীয় পর্যায়ে সরবরাহের ক্ষেত্রে উৎসে আয়কর কর্তনের সর্বোচ্চ হার ৫ শতাংশ, যা ভিত্তি মূল্য নির্বিশেষে ২ শতাংশে নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
বর্তমানে স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত এম এস স্ক্রাফ সরবরাহের উপর উৎসে আয়কর কর্তনের সর্বোচ্চ হার ৫ শতাংশ। স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত এম এস স্ক্রাফ সরবরাহকারী ব্যবসায়ীগণের আর্থিক সক্ষমতার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে এবং যৌথ উৎপাদন শিল্পের বিকাশের লক্ষ্যে স্থানীয়ভাবে সংগৃহীত এম এস স্ক্রাপের সরবরাহের উপর উৎসে আয়কর কর্তনের হার ভিত্তিমূল্য নির্বিশেষ ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এ ছাড়া বর্তমানে হাঁস-মুরগীর খাদ্য উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত কাঁচামাল আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর আরোপ করা হয়। পোল্ট্রি শিল্পের বিকাশের লক্ষ্যে এই অগ্রিম আয়কর আরোপ ৫ শতাংশের পরিবর্তে ২ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
Comment here