তাছলিমা আক্তার নরসিংদী প্রতিনিধি : নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্ব শক্রুতার জের ধরে একটি গ্রামের ৩ পরিবারের ঘরবাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট হওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। ১৩ অক্টোবর রোজ বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৯.৩০ মিনিটের দিকে রায়পুরা উপজেলার উওর বাখরনগর ইউনিয়নের জংলি শিবপুর কান্দাপাড়া গ্রামে এ ঘটনার অভিযোগ পাওয়া যায়।
এতে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো ১০-১৫ লক্ষ টাজা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ক্ষতিগ্রস্তরা জানান।
স্হানীয় সূএে জানাযায়,রায়পুরা উপজেলার উওর বাখরনগর ইউনিয়নের জংলি শিবপুর কান্দাপাড়া গ্রামের মৃত মঘল মিয়ার ছেলে সাহেদ আলী(৩৫) এর সাথে একই গ্রামের হানিফা,হাজী হাবিবুরের সঙ্গে পূর্ব শুক্রুতার সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে সাহেদের সাথে দোকানে কথা কাটাকাটি হয়।কথা কাটাকাটি একপর্যায়ে সাহেদ ও হানিফার মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সাহেদের বাড়ি থেকে লোকজন এস তাকে বাড়িতে নিয়ে যায়।পরবর্তীতে হানিফা,হাজী হাবিবুর রহমান,আনোয়ারসহ ২০ থেকে ৩০ জন মিলে সাহেদের বাড়িতে রাত ৯.৩০ মিনিটে দা, ছুরি,চাইনিজ কুড়াল ও লাঠিসোটা নিয়ে অর্তকিত হামলা চালায়।হামলা শেষে সাহেদের ছোট ভাই কলেজ পড়ুয়া ছাএ লিটন এবং বাড়ির মহিলাদের আহত করে, ৭ভুরি স্বর্ণগয়না, ঘরবাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট করে সবকিছু নিয়ে যান।
এ বিষয়ে কলেজ ছাএ লিটন মিয়া জানান,হঠাৎ করে রাত সাড়ে নয়টার দিকে হানিফা ও হাজী হাবিবুর রহমানের সন্তাস বাহিনী ২০থেকে ৩০ জন লোক নিয়ে এসে বাড়িতে হামলা চালায়।এতো বড় হামলার পর ও তারা অস্বীকার করছে হামলা করেনি এর জন্য হামলার ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া হলে তারা আমার মাকে গৃহবন্দী করে এই ভিডিও কাটার জন্য। তা না হলে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছেন আমার মাকে। তিনি আরো জানান,আমি এতিম আমার বাবা পৃথিবীতে বেচে নেই।তারই সুযোগ নিয়ে তারা আমার বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাট করে সবকিছু নিয়ে যায়।তিনি এই বিষয়ে সঠিক বিচারের জন্য আইনের সহায়তা চায়।
এ বিষয়ে রায়পুরা থানার ওসি তদন্ত কর্মকর্তা গোবিন্দ সরকার জানান,এই বিষয়ে রায়পুরা থানায় অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে
Comment here