নিজস্ব প্রতিবেদক : অক্টোবর মাসের জন্য বেসরকারি পর্যায়ে এলপিজি মুসকসহ প্রতি কেজিতে ৮৬ টাকা ৭ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১০৪ দশমিক ৯২ টাকা করা হয়েছে। এর ফলে এখন থেকে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম এক হাজার ৩৩ টাকা থেকে বেড়ে এক হাজার ২৫৯ টাকা। আজ রোববার থেকে এই দাম কার্যকর হবে।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) শুনানি কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন এই দাম ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল, সচিব রুবিনা ফেরদৌসী, সদস্য মকবুল ইলাহি, আবু ফারুকসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
গত আগস্টে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ধরা হয়েছিল ৯৯৩ টাকা। এক মাসের ব্যবধানে সরকারি হিসাবেই দাম বেড়েছে ৪০ টাকা। একই সঙ্গে বেড়েছে পরিবহনে ব্যবহৃত এলপি গ্যাসের দামও, যা অটোগ্যাস নামে প্রচলিত। অক্টোবর মাসের জন্য অটোগ্যাসের দাম প্রতি লিটার ৫০.৫৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫৮ দশমিক ৬৮ নির্ধারণ করা হয়। লিটারে বেড়েছে প্রায় ৮ টাকা ১২ পয়সা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সৌদি সিপি অনুসারে আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরে প্রোপেন ও বিউটেনের দাম যথাক্রমে প্রতি টন ৬৬০ থেকে বেড়ে ৮০০ ডলার এবং ৬৫৫ থেকে বেড়ে ৭৯৫ ডলার হয়েছে। মিশ্রণ অনুপাত ৩৫:৬৫ বিবেচনায় অক্টোবরের জন্য এই নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাসাবাড়িতে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত (রেটিকুলেটেড প্রতি) এলপিজির দাম প্রতি কেজি ৮৩ টাকা ৭৭ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১০১ টাকা ৬৮ পয়সা করা হয়।
সম্মেলনে কমিশনের সদস্য মকবুল ই ইলাহি বলেন, ‘এটি একটি পরিবেশবান্ধব জ্বালানি। আমাদের দেশে বেশিরভাগ নারী রান্নার কাজ করেন। কাঠ পোড়ালে নারীদের ফুসফুস আক্রান্ত হয়। এককেজি এলপিজির বিপরীতে ১৮ কেজি কাঠ সাশ্রয় হয়। এক মিলিয়ন এলপিজির বদলে ৩৬ হাজার একর বনভূমি বাঁচতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘দামের কারণে এই গ্যাস জনপ্রিয় করতে পারেনি। দাম অনেক বেশি হওয়ায় জনপ্রিয় হতে পারেনি। আমরা এখনকার চেয়ে কিছুটা কম দামে আনতে পারি সামান্য উদ্যোগ নিলে। দামের ক্ষেত্রে মুসক একটা বড় বিষয়। দাম বাস্তবায়ন করতে গেলে ভোক্তাকে এগিয়ে আসতে হবে। পাশাপাশি গণমাধ্যমের একটা বড় ভূমিকা আছে। সচেতনতা একটি বড় বিষয়।’
এ সময় আরও বলা হয়, এলপিজির সাড়ে ৫ কেজি সিলিন্ডার ৪৭৩ থেকে বাড়িয়ে ৫৭৭ টাকা, সাড়ে ১২ কেজি এক হাজার ৭৬ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৩১২ টাকা, ১৫ কেজি এক হাজার ২৯১ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৫৭৪ টাকা, ১৬ কেজি এক হাজার ৩৭৭ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৬৭৯ টাকা, ১৮ কেজি এক হাজার ৫৪৯ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৮৮৮ টাকা, ২০ কেজি এক হাজার ৭২২ থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ৯৯ টাকা, ২২ কেজি এক হাজার ৮৯৩ থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ৩০৯ টাকা, ২৫ কেজি দুই হাজার ১৫১ থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ৬২২ টাকা, ৩০ কেজি দুই হাজার ৫৮৩ থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার ১৪৭ টাকা, ৩৩ কেজি দুই হাজার ৮৪১ থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার ৪৬২ টাকা, ৩৫ কেজি তিন হাজার ১৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার ৬৭৩ এবং ৪৫ কেজি তিন হাজার ৮৭৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার ৭২১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অক্টোবর মাসের জন্য বেসরকারি পর্যায়ে এলপিজি মুসকসহ প্রতি কেজিতে ৮৬ টাকা ৭ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১০৪ দশমিক ৯২ টাকা করা হয়েছে। এর ফলে এখন থেকে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম এক হাজার ৩৩ টাকা থেকে বেড়ে এক হাজার ২৫৯ টাকা। আজ রোববার থেকে এই দাম কার্যকর হবে।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) শুনানি কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন এই দাম ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল, সচিব রুবিনা ফেরদৌসী, সদস্য মকবুল ইলাহি, আবু ফারুকসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সৌদি সিপি অনুসারে আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরে প্রোপেন ও বিউটেনের দাম যথাক্রমে প্রতি টন ৬৬০ থেকে বেড়ে ৮০০ ডলার এবং ৬৫৫ থেকে বেড়ে ৭৯৫ ডলার হয়েছে। মিশ্রণ অনুপাত ৩৫:৬৫ বিবেচনায় অক্টোবরের জন্য এই নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাসাবাড়িতে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত (রেটিকুলেটেড প্রতি) এলপিজির দাম প্রতি কেজি ৮৩ টাকা ৭৭ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১০১ টাকা ৬৮ পয়সা করা হয়।
সম্মেলনে কমিশনের সদস্য মকবুল ই ইলাহি বলেন, ‘এটি একটি পরিবেশবান্ধব জ্বালানি। আমাদের দেশে বেশিরভাগ নারী রান্নার কাজ করেন। কাঠ পোড়ালে নারীদের ফুসফুস আক্রান্ত হয়। এককেজি এলপিজির বিপরীতে ১৮ কেজি কাঠ সাশ্রয় হয়। এক মিলিয়ন এলপিজির বদলে ৩৬ হাজার একর বনভূমি বাঁচতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘দামের কারণে এই গ্যাস জনপ্রিয় করতে পারেনি। দাম অনেক বেশি হওয়ায় জনপ্রিয় হতে পারেনি। আমরা এখনকার চেয়ে কিছুটা কম দামে আনতে পারি সামান্য উদ্যোগ নিলে। দামের ক্ষেত্রে মুসক একটা বড় বিষয়। দাম বাস্তবায়ন করতে গেলে ভোক্তাকে এগিয়ে আসতে হবে। পাশাপাশি গণমাধ্যমের একটা বড় ভূমিকা আছে। সচেতনতা একটি বড় বিষয়।’
এ সময় আরও বলা হয়, এলপিজির সাড়ে ৫ কেজি সিলিন্ডার ৪৭৩ থেকে বাড়িয়ে ৫৭৭ টাকা, সাড়ে ১২ কেজি এক হাজার ৭৬ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৩১২ টাকা, ১৫ কেজি এক হাজার ২৯১ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৫৭৪ টাকা, ১৬ কেজি এক হাজার ৩৭৭ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৬৭৯ টাকা, ১৮ কেজি এক হাজার ৫৪৯ থেকে বাড়িয়ে এক হাজার ৮৮৮ টাকা, ২০ কেজি এক হাজার ৭২২ থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ৯৯ টাকা, ২২ কেজি এক হাজার ৮৯৩ থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ৩০৯ টাকা, ২৫ কেজি দুই হাজার ১৫১ থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার ৬২২ টাকা, ৩০ কেজি দুই হাজার ৫৮৩ থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার ১৪৭ টাকা, ৩৩ কেজি দুই হাজার ৮৪১ থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার ৪৬২ টাকা, ৩৫ কেজি তিন হাজার ১৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার ৬৭৩ এবং ৪৫ কেজি তিন হাজার ৮৭৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার ৭২১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
Comment here